মোঃএমদাদুল হক মিলন
স্মরাষ্ট উপদেষ্টার দৃষ্টি আকর্ষন করেছেন,যাত্রাবাড়ী থানাধীন মুক্তি কামী সাধারণ জনগণ
গত কয়েকদিন যাবৎ যাত্রাবাড়ীতে অটোরিকশা চালকদের আন্দোলন ভাংচুর এবং সোহরাওয়ার্দী কলেজ ও কবিনজরুল কলেজের ছাত্রদের ব্যানারে বহিরাগত কতৃক মাহাবুবুর রহমান মোল্লা কলেজ ভাংচুর করার জন্য ওপেন ছাত্ররা যাত্রাবাড়ী থানার সামনে দিয়ে অস্ত্র শস্ত্র নিয়ে ছাত্ররা চলাচল করেছে। পুলিশ বাধা না দিয়ে উল্টো নিরব সমর্থক এর ভূমিকা পালন করছে, এর রহস্য কি?জানতে চায় সাধারণ জনগ।
যাত্রাবাড়ী এলাকার জনগন এবং সারা দেশবাসী দেখেছে কিভাবে যাত্রাবাড়ী এলাকায় আওয়ামীলীগ ছাত্রদের এবং অটো চালকদের সাথে মিশে গিয়ে তান্ডব চালিয়েছে। কিন্তু এই তান্ডব থামানো যাত্রাবাড়ী থানার জন্য কোন ব্যাপার ছিল না।আমরা একটা ভিডিওতে দেখতে পেরেছি,অটো রিক্সা চালকদের আন্দোলনে,সরাসরি শ্রমিক লীগের এক নেতা স্বীকারোক্তি দিয়েছেন।
কিন্তু এখানে যাত্রাবাড়ী থানার ভূমিকা নিরব কেন? যেখানে যাত্রাবাড়ী থানা বাধা দেওয়ার কথা বুঝানোর কথা সেখানে থানার কোন এক্টিভিটি নেই। এতে স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছে বর্তমানে যাত্রাবাড়ী থানার দায়িত্বরত কর্মকর্তারা নিরবে আওয়ামীলীগের এজেন্ডা বাস্তবায়ন করছেন। বিশস্ত সূত্রে আমরা জানতে পেরেছি পিছন থেকে আওয়ামীলীগ কলকাঠি নাড়ছেন।
তাই হাইকমান্ডের দৃষ্টি আকর্ষণ করে যাত্রাবাড়ী থানাধীন মুক্তি কামী জনতা,দ্রুত যাত্রাবাড়ী থানার অফিসারদের রদবদল চান।